যে-সব ভুলে নষ্ট হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

Created by UY LAB in Freelancing 4 Apr 2024
Share

আমরা ফ্রিল্যান্স বা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যাই ভাবি না কেন, এই শব্দটি আমাদের কাছে আকর্ষণীয় এবং ইন্টারেস্টিং, বর্তমানে অনেক লোক এখন এই ক্ষেত্রে আগ্রহী, এবং এর বেশ কিছু কারণ রয়েছে। ফ্রিল্যান্স কাজের বৈচিত্র্য এবং সুযোগ-সুবিধার সহজলভ্যতার কারণে, তারা কাজের জায়গা হিসাবে Freelancing বেছে নিয়েছে, অনেকে এটি পার্টটাইম বা অফিস বা চাকরির পাশাপাশি করছে।


Freelancing হল কাজের স্বাধীনতা, নমনীয়তা বা অন্য কারো নির্দেশে কাজ না করে, নিজে স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা। যদিও Freelancing একটি সাধারণ মার্কেটিং কাজের চেয়ে সহজ বলে মনে হতে পারে, আপনি যদি এই শিল্পে নতুন হন অন্যান্য  যেকোনো নতুন ফ্রিল্যান্সারের মতো, আপনি কিছু ভুল করতে পারেন যা আপনার সাফল্যকে বাধা দেবে। 


আপনি যদি ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন হয়ে থাকেন এবং সাধারণ ভুলগুলো সম্পর্কে আগে থেকেই সচেতন হন, তাহলে আপনি বুদ্ধিমানের সাথে সেগুলি এড়িয়ে যেতে পারবেন ।


ফ্রিল্যান্সিং কি? 


ফ্রিল্যান্সিং মূলত একটি পেশা যেখানে আপনি অনলাইনে আপনার স্কিল/ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন এবং অর্থ উপার্জন করতে পারেন।


এটি একটি নিয়মিত কাজের মতো, তবে পার্থক্য হল আপনি নিজের স্বাধীন মতো কাজ করতে পারেন। এর মানে একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ না করে চুক্তির ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির জন্য কাজ করা। ফ্রিল্যান্সারদের যখন ইচ্ছা কাজ করার স্বাধীনতা রয়েছে এবং তাদের নিজস্ব কাজের ধরণ সেট করার স্বাধীনতা রয়েছে। ফ্রিল্যান্সাররা গতানুগতিক কাজের সময়ের সাথে আবদ্ধ নয়। 


এখন কিছু সাধারণ ভুল সম্পর্কে কথা বলা যাক যা একজন ফ্রিল্যান্সারকে সফল হতে এড়িয়ে চলা উচিত। আর আমরা জানব যে-সব ভুলে নষ্ট হতে পারে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার, কীভাবে আপনি সচেতন হবেন সে ব্যাপারে কথা বলব আজকে।


কমিউনিকেশন স্কিল


একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন ইংরেজি জ্ঞান। ক্লায়েন্টদের সাথে ভাল যোগাযোগ করার জন্য প্রয়োজন দক্ষতা। আমি এটা বলছি না আপনাকে ইংরেজিতে মেজর স্কিলড হতে হবে।  ইংরেজিতে যোগাযোগ কিন্তু ইংরেজিতে মেসেজ আদান প্রদান এবং প্রয়োজনে কথা বলার ন্যূনতম সামর্থ্য থাকতে হবে।


আপনি যদি ঠিক মতো ক্লায়েন্ট  ডিল করতে না পারেন কমিউনিকেশন করতে না পারেন,তাহলে এই কাজ হাতছাড়া হয়ে যাবে ,আর কাজ কমপ্লিট করতে না পারলে এটার একটা ইফেক্ট আপনার প্রোফাইলে পড়বে। আপনি যদি এই প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করতে না পারেন তবে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য সঠিক নয়। আর শুধুমাত্র যে ইংলিশে কমিউনিকেশনে দক্ষ হতে হবে তা নয়, লোকাল মার্কেটে কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের সাথে নিজের ভাষায় কমিউনিকেশন করে কাজ করা যায়। তবে এক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে আপনি আপনার ক্লায়েন্টকে আপনার কাজ বা স্কিল সম্পর্কে কনভিন্সড করতে পেরেছেন কিনা। আর এই পুরোটা বিষয়ই নির্ভর করে আপনার কমিউনিকেশনের উপরে। তবে সবার কমিউনিকেশন স্কিল একরকম হয়না, কিন্তু সেটা সময়ের সাথে সাথে অনুশীলন করে কনফিডেন্স বিল্ডআপের মাধ্যমে ইম্প্রুভ করা যায়।


পোর্টফোলিও কপি করা থেকে বিরত থাকুন


একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো আপনার একটি পোর্টফলিও থাকতে হবে। আপনি যদি একজন ডিজাইনার হন তাহলে আপনি Behance অথবা Dribble এ আপনার অ্যাকাউন্ট ওপেন করুন এবং আপনার পোর্টফলিওতে কাজগুলো জমা রাখুন।


আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন এবং আপনার পোর্টফলিও গুলো সেখানে রাখুন। আবার আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার হোন তাহলে আপনার সফটওয়্যার টি প্লে স্টোর এ রাখুন।


আপনি যদি একজন কন্টেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি ফাইভার অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং সেখানে আপনার পোর্টফলিও গুলো রাখুন। মূলত, আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করেন এমন প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনার একটি পোর্টফোলিও থাকা উচিত।


কারণ আপনার ক্লায়েন্ট যখন আপনাকে একটি কাজ দেবে, সে আপনার আগের কাজ দেখতে চাইবে, তখন আপনি কাজটিকে নমুনা হিসেবে দেখাতে পারেন।


ক্লায়েন্ট মিসম্যানেজমেন্ট  


ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট। একজন ক্লায়েন্ট যখন চাকরির জন্য আপনার সাক্ষাৎকার নেয়, তখন আপনি কীভাবে নিজেকে চাকরির সেরা প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করেন তা গুরুত্বপূর্ণ। কাজ থেকে ক্লায়েন্ট কী ফলাফল আশা করে বা প্রয়োজন তা বুঝুন। 


এবং ক্লায়েন্ট আপনার কাজের বিবরণ জানতে আগ্রহী নয় (আপনি কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন, আপনার কৌশল এবং টিপস ইত্যাদি), তবে আপনার তাকে বোঝানো  উচিত যে আপনি কাজটি পরিচালনা করতে পারবেন। এবং প্রকল্পটি গ্রহণ করার পরে, নিয়মিতভাবে ক্লায়েন্টদের কাজের আপডেট দেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। 


এটি তাদেরকে একটি ধারণা দেবে যে আপনি তাদের পছন্দের কাজটি সরবরাহ করতে পারবেন কিনা এবং তারা ভবিষ্যতে আপনার সাথে কাজ করতে আগ্রহী কিনা। এদিকে আপনার খেয়াল রাখত হবে।


ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করা

ক্লায়েন্ট এর সাথে কখনোই পার্সোনাল কোন কন্টাক্ট নাম্বার, ইমেইল ইত্যাদি শেয়ার করবেন না । এমন কি বায়ার বা ক্লায়েন্ট চাইলেও সোজা ভাষায় না করে দিবেন। এ ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন থাকতে হবে। আপনার কোন স্যোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত কোন ওয়েবসাইট যেখানে আপনার ফোন নাম্বার, ইমেইল ইত্যাদি আছে সেগুলো ও শেয়ার করবেন না কখনো। ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করা হলে আপনার প্রোফাইল রেস্ট্রিকটেড বা ব্যান হয়ে যেতে পারে।


তাড়াহুড়ো করা 


চাকরির বিজ্ঞাপন দেখা মাত্রই অনেকে গ্রাহকের কাছে অফার পাঠান। তারা মনে করে যে তারা যদি অন্যদের আবেদন করার আগে তাদের অফারটি ক্লায়েন্টের কাছে উপস্থাপন করতে পারে তবে তাদের চাকরি পাওয়ার আরও ভাল সুযোগ থাকবে।


কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টোটা। কারণ লোকেরা প্রায়শই বিস্তারিত কাজের তথ্য না পড়ে দ্রুত একটি প্রস্তাব পাঠাতে একটি টেমপ্লেট কপি এবং পেস্ট করে। ফলস্বরূপ, গ্রাহক যে তথ্য জানতে চান তার বেশিরভাগই কাজের বিবরণ থেকে বাদ পড়ে যায়। ফলে গ্রাহকের কাছ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। 


মনে রাখবেন, যে গ্রাহকরা সাধারণত চাকরি পোস্ট করার পরে একটি নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করেন যতক্ষণ না তারা একটি মানসম্পন্ন চাকরি খুঁজে পান। অতএব, দ্রুত চাকরির অফার পাঠালে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।


বিনামূল্যে কাজ 


একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে, আপনার কাজের পোর্টফোলিও সাজানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে তাই বলে যে কেউ চাইলেই ফ্রি কাজ করবেন না। আজকাল, আপনার তৈরি করা সেরা জিনিসটি বেছে নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা তেমন কঠিন কোন কাজ নয়।


আপনার যদি কোনো ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারণা বা জ্ঞান থাকে, তাহলে আপনি আপনার কাজ PDF বা Google Docs ফরম্যাটে সংগঠিত করে ক্লায়েন্টের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। সম্ভব হলে বিনামূল্যে কাজ করা থেকে এড়িয়ে চলুন।


খুব কম রেটে কাজ করা


ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অনেকেই  কাজ করেন তাদের মধ্যে অনেকেই  বিভিন্ন কঠিন কাজের জন্যও খুব কম রেট চার্জ করেন।  । এটা একদম এ উচিত না। আপনার ফ্রিল্যান্স কাজের জন্য ন্যূনতম স্ট্যান্ডার্ড রেট কী তা খুঁজে বের করুন এবং কম রেটে কাজ করবেন না।


কোনো কষ্টসাধ্য কাজ কম টাকায় করার ফলে আপনি নিজের সময় ও শ্রম নষ্ট করবেন। সাথে অন্য ফ্রিল্যান্সারগণ আপনার এই বোকামির জন্য কম দামে কাজ করতে একই ক্লায়েন্টের কাছে হেনস্তার শিকার হবে। তাই আপনার কাজের জন্য কমপক্ষে ন্যূনতম স্ট্যান্ডার্ড ফি চার্জ করতে ভুলবেন না।


দক্ষ না হওয়া


অনেকেই তাদের চাকরি সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান ছাড়াই ফ্রিল্যান্সিংয়ে যান। এটি সম্পূর্ণ ভুল পদক্ষেপ। আপনি যদি একটি বিষয়ে এক্সপার্ট হন তবে কেবল সেই ক্ষেত্রেই কাজ করুন। যখন একজন ক্লায়েন্ট আপনাকে একটি কাজ সাবমিট করে, তখন তারা আশা করে যে আপনি এটি অন্য কার চেয়েও ভাল করবেন, ক্লায়েন্ট এটা এক্সপেক্টকরে আপনার থেকে। 


আপনার যদি কাজের পুরপুরি দক্ষতা না থাকে এবং আপনি যদি কাজটি ভালোভাবে করতে না পারেন তাহলে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি সফল হতে পারবেন না।


নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ সাবমিট না করা


অনেকে বেশি বেশি প্রজেক্ট নেয় কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ক্লায়েন্টের কাছে প্রজেক্ট ডেলিভারি করতে ব্যর্থ হয়। আপনার যদি ইতিমধ্যেই পাইপলাইনে প্রজেক্ট থাকে বা আপনি নির্দিষ্ট সময়ে একটি নতুন প্রজেক্ট সম্পূর্ণ করতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত না হন, তাহলে প্রজেক্টটি গ্রহণ করবেন না। যদি আপনার মনে হয় আপনি কাজটি সময়মত সাবমিট করতে পারবেন তাহলেই পরের প্রোজেক্টে হাত দিন। কারন সময়মতো প্রজেক্ট সাবমিট না করা যেমন আপনার ফ্রিল্যান্স প্রোফাইলের জন্য ক্ষতিকারক, তেমনি ক্লায়েন্টর জন্যও সেটা বিড়ম্বনাময়।


আউট অফ নেটওয়ার্ক


ফ্রিল্যান্সার হওয়া মানে আপনার নিজের ব্যবসার মালিক হওয়া, আর বেশ কিছু ফ্যাক্টর রয়েছে যা আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে, আপনার প্রোফাইল আপনার ক্লায়েন্টদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 


আপনার গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য এটি একা যথেষ্ট নাও হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং জগৎ বা ক্লায়েন্টজগতের সাথে আপনার যোগাযোগ থাকতে হবে। আপনার যত বেশি পরিচিতি থাকবে, তত বেশি ক্লায়েন্ট আপনাকে বেছে নিবে এবং আপনার আরও অভিজ্ঞতা  বাড়তে থাকবে।


সিস্টেমিক রুটিন


অনেক ক্ষেত্রে, আমাদের ক্লায়েন্টরা বিদেশী বা বিভিন্ন সময়  ভিন্ন টাইম জোনের হয়ে থাকে, প্রায়শই জরুরী কাজের জন্য যেমন ওয়েব সাইট ডাউন হয় গেছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমস্যার সমাধান করতে দিতে হয় বা বিভিন্ন ধরণের ক্লায়েন্টদের সাথে সম্মুখীন হতে হয় ।


সেক্ষেত্রে আপনার মাথায় রাখতে হবে কোন কাজটি নিলে আপনি ভালোমতো কাজটি শেষ করতে পারবেন আপনার দৈনন্দিন জীবনে ঝামেলা ঝঞ্ঝাট ছাড়া বা কম করে। আপনি সপ্তাহ প্রতি কত ঘণ্টা ব দিনে কত ঘণ্টা কাজ করতে পারেন এটা ঠিক করে নিন এবং সে হিসাবে ক্লায়েন্ট  নির্বাচন করুন। 


অসচেতনতা 


ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সবচেয়ে মারাত্মক যে ভুলটি সবাই কম বেশি করে থাকে তা হচ্ছে- না জেনে বা না বুঝে কাজের অর্ডার গ্রহণ করা এবং সব ধরনের প্রজেক্টে নিজেকে সংযুক্ত করা।  পৃথিবীর সব কাজ যে আপনাকে জানতে হবে তার জন্য কিন্তু আপনি বাধ্য নন।আবার আপনি যে কাজে দক্ষতা অর্জন করেছেন সেই কাজের খুঁটি নাটি সবকিছু আপনাকে জানতে হবে। 


অনেকই আছে যারা, ক্লায়েন্ট ঠিক কী চায় তা না জেনে বা না বুঝেই অর্ডার গ্রহণ করে, কিন্তু তারপরও তারা গ্রাহককে সেই সার্ভিস  দিতে ব্যর্থ হয়। ভুলেও কখনো না জেনে বা না বুঝে ক্লায়েন্ট থেকে কোন সার্ভিস অর্ডার গ্রহণ করবেন না। আপনার একটা নেগেটিভ রিভিউ আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে করে দিতে পারে এক বিশাল ক্ষতি যা কোনোভাবে পূরণ করা সম্ভব নয়।     


ক্লায়েন্টকে রিপ্লাই না দেয়া


আপনি যদি মার্কেটপ্লেসে নতুন হয়ে থাকেন তবে এই ভুলটি কখনই করবেন না। যখন একজন ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইল এবং পোর্টফোলিও দেখে এবং আপনাকে চাকরির জন্য নিয়োগ করার চেষ্টা করে যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন দ্রুত উত্তর দিন।


প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সারকে উপরিউক্ত ভুলগুলো সম্পর্কে সচেতন হতে হবে এবং এড়িয়ে যেতে হবে। এটি আপনাকে একটি সফল ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার এবং দুর্দান্ত সম্ভাবনার জন্য সাহায্য করবে । আমি আশা করি আজকের এই আলোচনা আপনাকে আপনার ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করবে এবং আপনাকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেবে।

Comments (0)

Share

Share this post with others

অনলাইন কোর্সে ১০০% স্কলারশিপের সুযোগ

অনলাইন কোর্সে ১০০% স্কলারশিপের সুযোগ

আসন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ইউ ওয়াই ল্যাবের সকল অনলাইন কোর্সে পাবেন ১০০% স্কলারশিপ! আসন নিশ্চিত করতে রেজিঃ করুন এখনই।