সফল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার কিছু ইন্সট্রাকশন

Created by UY LAB in App Development 7 Mar 2024
Share

বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। যেখানে সব কাজেই রয়েছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের মূলে রয়েছে কম্পিউটার। নানাবিধ ব্যবহার, নিখুঁত কার্যক্ষমতা,দ্রুত গতি, অসীম তথ্যভাণ্ডার,সময় ও  ব্যয় হ্রাস প্রভৃতি সুবিধার কারণে বর্তমানে প্রায় সব ধরনের কাজই কম্পিউটার নির্ভর হয়ে পড়েছে। শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা, বিনোদন, যোগাযোগ প্রভৃতি খাতে আজ কম্পিউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। 


কাজের ধরন অনুযায়ী সফটওয়্যার তৈরি হয় এবং ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুযায়ী তার কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টল করে থাকে। যারা সফটওয়্যার তৈরি করেন এবং এর ব্যবহারগত সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করেন তাদেরকে বলা হয় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। 


সফটওয়্যার হলো এক ধরনের প্রোগ্রাম বা ডেটা ও কিছু ইলেকট্রনিক নির্দেশনা, যার মাধ্যমে একটি অ্যাপ পরিচালিত হয়। আমরা প্রতিনিয়ত কম্পিউটার, মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইসে যে-সব ছোট-বড় অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি, সেগুলো মূলত একেকটি সফটওয়্যার।

সফটওয়্যার কি?


কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ যে-সব প্রোগ্রাম রয়েছে, যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পন্ন করে তাকে বলা হয় সফটওয়্যার। সফ্টওয়্যার বলতে নির্দেশাবলী এবং ডেটার একটি সেট বোঝায়, যা একটি কম্পিউটারকে বলে যে কীভাবে নির্দিষ্ট কাজ বা ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করতে হয়। সফ্টওয়্যার হল কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসে চালিত সমস্ত প্রোগ্রাম, অ্যাপ্লিকেশন এবং কোড।


সফটওয়্যার কত প্রকার ও কি কি?


কম্পিউটার সফটওয়্যারকে প্রধানত দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন;

১. সিস্টেম সফটওয়্যার (System Software)

২. অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (Application Software)


Software Engineering এর উৎপত্তি 


সফটওয়্যার প্রকৌশলের জনক হিসেবে ড. ফ্রিটজ বাউয়ারকে বিবেচনা করা হয়। তিনি একজন জার্মান কম্পিউটার বিজ্ঞানী, 1968 সালে "Software Engineer " শব্দটি তৈরি করার কৃতিত্ব পান। তিনি কাঠামোগত প্রোগ্রামিং এবং সফটওয়্যার উন্নয়ন পদ্ধতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।


সুপরিচিত Software ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে গুগলের প্রাক্তন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক এমারসন শ্মিট, চার্লস সিমোনি, যিনি মাইক্রোসফট অফিসের প্রথম অ্যাপ্লিকেশন স্যুট তৈরি করেছিলেনI 


সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কী ও কীভাবে সফটওয়্যার    ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে?


সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে ইঞ্জিনিয়ারিং ধারণার প্রয়োগ। এর মূল লক্ষ্য সফটওয়্যার তৈরি, উন্নতি এবং রক্ষণাবেক্ষণ। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে একটি সফটওয়্যারের ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট সহ যাবতীয় সকল কাজ করা হয়। 


সহজ কথায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন একটি ইঞ্জিনিয়ারিং যেখানে সফটওয়্যার তৈরির প্ল্যানিং, ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, বিশ্লেষণ ও সফটওয়্যারের যাবতীয় রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। একটি সফটওয়্যারের সম্পূর্ণ জীবনচক্রে যে যে বিষয় গুলো লক্ষ রাখা হয় তা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর অন্তর্ভুক্ত।


কীভাবে একটি সফটওয়্যারের ডিজাইন তৈরি করা যায়, উন্নয়ন এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা যায় ইত্যাদি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে অধ্যয়ন করলে তা ভালো জানা যায়। একজন ইঞ্জিনিয়ার একটি সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের চাহিদাকে মাথায় রেখে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। 

যেহেতু একজন Software ইঞ্জিনিয়ারকে অনেক গুলো বিষয়ের উপর লক্ষ্য রেখে কাজ করতে হয়, সেজন্য ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণত সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে নিজেরদের মধ্যে দল গঠন করে কাজ করে থাকে।  


সফটওয়্যার তৈরির জন্য যে বিষয়ে এক্সপার্ট হওয়া দরকার


কীভাবে একটি সফটওয়্যার ডিজাইন তৈরি করা যায় বা রক্ষণাবেক্ষণ করা যায় ,এসব বিষয় যদি আপনি ভালো ভাবে জেনে থাকেন তাহলে আপনি প্রোগ্রামিং ও সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন । 


ইঞ্জিনিয়ার যারা আছেন তাদের উচিত ব্যবহারকারীদের চাহিদার দিকে বিশেষ মনোযোগ দেয়া, কারণ ব্যবহারকারী যদি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে সন্তুষ্ট না হয়, তাহলে সেই সফটওয়্যার ব্যবহারে তেমন কোনো ভ্যালু তৈরি করবে না। এই কারণে সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে Software Engineer দের এই বিষয়টিকে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত। 


আসুন জেনে নিবো একজন এক্সপার্ট হতে হলে আপনার কী কী দক্ষতা থাকতে হবে 


কোডিং স্কিল অর্জন

একজন সফল প্রকৌশলী হতে হলে আপনার ভালো প্রোগ্রামিং দক্ষতা থাকতে হবে। আপনার অবশ্যই প্রোগ্রামিং ভাষা এবং কোডিং সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকতে হবে।  এমন দক্ষতা যাতে যেকোনো কোড লিখতে দিলে আটকে না যেতে হয়।


এর সাথে যদি ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম এই বিষয়ে মোটামুটি ধারণা থাকে তাহলে ভালো হবে, কারণ বেসিক ডাটা স্ট্রাকচার ও এলগোরিদমের জ্ঞান, কোডিং করতে গেলে কাজে লাগে। এ সম্পর্কে ধারণা থাকলে ভালোভাবে কোডিং করা যায়। তবে এর বাইরে যদি আপনি আরও কোডিং স্কিল অর্জন করতে চান, তাহলে আপনাকে আরও কোডিং করতে হবে। আপনি কোডিং এ ভাল না হলে, আপনি আর কিছুই করতে পারবেন না।


ফ্রেমওয়ার্ক নলেজ


বেসিক প্রোগ্রামিং আয়ত্ত করার পরে, আপনার ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে মোটামুটি ভাল ধারণা অর্জন করতে হবে, এবংবিভিন্ন রিয়েল প্রজেক্টে কীভাবে কাজ করতে হয় তা শিখতে হবে। ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে যেকোনো মাঝারি লেভেলের সফটওয়্যারে যে-সব ফিচার থাকে সেগুলো তৈরি করা জানতে হবে। 


ডাটা স্ট্রাকচার নলেজ  


ডাটা স্ট্রাকচার (স্ট্যাক, কিউ, লিংকড লিস্ট, হ্যাশ টেবিল, ট্রি, বাইনারি ট্রি, গ্রাফ, ইত্যাদি)। অ্যালগরিদম: সার্চ অ্যালগরিদম, সর্টিং (Bubble Sort, Selection Sort, Insertion Sort, Merge Sort, Quick Sort), Depth-First Search (DFS), Breadth-First Search (BFS), ডাইনামিক প্রোগ্রামিং। 


অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং 


(অবজেক্ট, ক্লাস, Abstraction, Encapsulation, Inheritance, Polymorphism) OOP প্যারাডাইম দিয়ে বেশ কিছু প্রজেক্ট করবে।


সার্ভার সম্পর্কে ধারণা


 REST API, থ্রেড, মাল্টি থ্রেড, কোড অর্গানাইজেশন, বেস্ট প্র্যাকটিস সম্পর্কে জানবে। রিলেশনাল ডাটাবেজ, MySQL বেসিক, টেবিল, সিম্পল কুয়েরি, ডিফারেন্ট টাইপের জয়েন, নরমালাইজেশন, ডাটাবেজে সিস্টেম ডিজাইন রিলেটেড বেশ কিছু প্রজেক্ট শেখা।

এছাড়াও ডেপ্লয়, সার্ভার সাইড হোস্টিং, ডাটাবেজ হোস্টিং, বেসিক সার্ভার কনফিগারেশন, বেসিক সার্ভার সিকিউরিটি নিয়ে ধারণা থাকতে হবে।


উপরোক্ত যে-সব ব্যাপারগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আপনি চাইলে এসব বিষয়ে পড়াশুনা করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারেন। 


একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কি কাজ করেন?


সফটওয়্যার  প্রকৌশলীরা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, মেইনটেনেন্স এবং সফটওয়্যার পরিচালনার কাজ করে থাকেন। 

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে 

১. নতুন- নতুন প্রোগ্রাম তৈরি করা।

২. প্রোগ্রাম আপডেট করা।

৩. সফটওয়্যারকে অপটিমাইজ করা।

৪. সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট টিমকে ম্যানেজ করা ইত্যাদি। 


Software ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজনীয়তা 


প্রযুক্তির ক্রমাগত উন্নয়নের সাথে সাথে সফটওয়্যারের চাহিদাও বাড়ছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ব্যাংক, যোগাযোগ, বিনোদন সর্বক্ষেত্রেই সফটওয়্যারের ব্যবহার ব্যাপক। ফলে, এই ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তির চাহিদাও তীব্র।


ইঞ্জিনিয়াররা কেবল কোড লেখেন না, তারা নতুন -নতুন সমস্যার উদ্ভাবনী সমাধান তৈরি করে থাকেন । ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা বেশি থাকায় তাদের বেতনও আকর্ষণীয়। এছাড়াও, দেশে ও বিদেশে রয়েছে বিপুল কাজের সুযোগ, ক্যারিয়ারে উন্নতির জন্য রয়েছে অধিক সম্ভাবনা । 



কীভাবে সফটওয়্যার তৈরি  করবেন  


 সফটওয়্যার তৈরি করার পদ্ধতি বা ধাপসমূহ


কোডিং করা: কোডিং হল একটি কম্পিউটারকে অনুসরণ করার জন্য নির্দেশনা তৈরি করার প্রক্রিয়া। এই নির্দেশাবলী এমন একটি ভাষায় লেখা হয় যা কম্পিউটার বুঝতে পারে এবং তাদের কোড বলা হয়। সাধারণ ওয়েবসাইট থেকে জটিল অ্যাপ্লিকেশন সব ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করতে কোড ব্যবহার করা হয়। এবার, coding এর মাধ্যমে চিহ্নিত সমস্যা সমাধানের idea কে implement করে সফটওয়্যার তৈরি করতে হবে।

সমস্যা খুজে বের করা আপনাকে এমন একটি সফটওয়্যার তৈরি করতে হবে, যা আগের software গুলো থেকে উন্নত এবং সমস্যা সমাধান বেশি সহজ।


এভাবেই মূলত জনপ্রিয় software গুলোর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের তৈরি software এর ব্যবহার বৃদ্ধি করেছে। যেই software কোনো সমস্যা যতো সহজে সমাধান করতে পাবে, তার প্রয়োজনীয়তা ও দিন দিন তত বাড়তে থাকে।


কতগুলো ধাপ মেনে একটি software তৈরি করা হয়। সবার প্রথমেই সমস্যা খুঁজে বের করে তা বিশ্লেষণ বা analysis করা হয়। সমস্যা টা আসলে কাদের হচ্ছে, কি ধরণের সামাধান প্রয়োজন কেমন টেকনোলজি প্রয়োজন, ইত্যাদি।


সমাধান খুঁজতে হবে:  এরপর সেই সমস্যা সমাধানের জন্য কি কি প্রয়োজন তা নিয়ে চিন্তা করেনা করে একটি আইডিয়া দাঁড় করাতে হয়।



পরীক্ষা করা: সফটওয়্যার তৈরি করার পর সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা, তা পরীক্ষা করতে হয়। 


বাগ ফিক্স করা: পরীক্ষার করার পর কোনো কারিগরি ত্রুটি বা ভুল ধরা পড়লে তা ঠিক করে আবাবো টেস্ট করা হয়।


উন্মুক্ত করা: এরপর সফটওয়্যারটি সকল গ্রাহককে ব্যবহারের সুযোগ দিতে মার্কেট বা অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।


সফটওয়্যার আপডেট করা: সফটওয়্যার তৈরি করে অনলাইনে ছেড়ে দিলেই কিন্তু কাজ শেষ হয় না। সফটওয়্যারটিকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে। ব্যবহারকারীর রিভিউ নিয়ে প্রতিনিয়ত আপডেট করাত হবেI


কর্মসংস্থানের সুযোগ কেমন?


বর্তমান প্রযুক্তির যুগে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের মতো সেক্টরে তাদের চাহিদা ব্যাপক। টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট, মেটা, গুগল এবং আমাজনের মতো পণ্যভিত্তিক সংস্থাগুলো উদ্ভাবনী প্রকল্প এবং অত্যাধুনিক সফটওয়্যার পণ্যগুলোর জন্য একজন দক্ষ সফটওয়্যার প্রকৌশলী খুঁজছে। দক্ষ প্রকৌশলী হলে আপনি ও এখানে পেতে পারেন কাজের সুযোগ।


ফিনটেক ও ব্যাংকিং সেক্টরগুলোর প্রচলিত নীতিমালা থেকে ডিজিটাল রূপান্তর এবং নিরাপদ অর্থ প্রদান ব্যবস্থা তৈরির জন্য ও ইঞ্জিনিয়ারদের ওপর নির্ভর করে থাকে । স্বাস্থ্যসেবা এবং জৈবপ্রযুক্তি শিল্পগুলোর স্বাস্থ্যসেবা সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন এবং বায়োইনফরমেটিক্স সরঞ্জাম তৈরিতেও ইঞ্জিনিয়াররা দারুণ ভূমিকা রাখছেন। 


বর্তমানে ই-কমার্স সেক্টরগুলোর অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টকে সচল রাখতে একজন Software Engineer এর প্রোগ্রামিং দক্ষতা, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা এবং উদ্ভাবনী মানসিকতার জন্য তাদের বেশ চাহিদা রয়েছে। 




ভবিষ্যতের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং গুণাবলি ক্রমশ বিবর্তিত হচ্ছে। কেবল প্রযুক্তিগত দক্ষতার চেয়ে আরও বেশি কিছু প্রয়োজন হবে। আপনাদের অবশ্যই জটিল সমস্যা সমাধান করার যোগ্যতা থাকতে হবে, বিভিন্ন দলের সাথে কাজ করে তাদের সহযোগিতা করার জন্য সক্ষম হতে হবে।


এই প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করার জন্য অবশ্যই আপনাদের দক্ষতা এবং ক্রমাগত জ্ঞানকে উন্নত করতে হবে। নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে শিখতে,আপনাদের  সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা উন্নত করতে আপনাদের যোগাযোগ এবং সহযোগিতা দক্ষতা বিকাশ করতে সময় বিনিয়োগ করতে হবে।


ভবিষ্যতের ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ রয়েছে। আপনারা যারা প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং গুণাবলি বিকাশ করতে ইচ্ছুক তারা একটি ফলপ্রসূ ক্যারিয়ারের আশা করতে পারেন।

Comments (0)

Share

Share this post with others